এম সুলতান
বিএনপির নেতা কর্মীরা হঠাৎ করে আসে আবার হঠাৎ করেই পালিয়ে যায়। তারা কি করে সাদারন মানুষের পাশে থেকে নির্বাচন করবে। তারা যে ভাবে আগুন সন্ত্রাস করছে সেটা করে সাধারন মানুষে চোখে সন্ত্রাসী দল হিসাবে পরিচিতি লাভ করছে। যারা রাতের আধারে গাড়িতে আগুন দেয় তারা কি করে সাধারন মানুষকে ভালো রাখবে তাদের কাছে দেশ কতটা নিরাপর্থ সেটা সকলে জানে। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি-জামাত যা শুরু করেছে আগুন-সন্ত্রান জালাও পোড়াও এমন ভাবে তারা কখনো ক্ষমতায় আসতে পারবেনা।
তাদের কর্মকান্ডের কারনে সাধারন মানুষ তাদের এখন আর প্রছন্দ করে না। তারা গাড়ির মধ্যে আগুন দিয়ে সাধারন মানুষকে যে ভাবে পুড়িয়ে মারছে সেটা কোন ধরনের রাজনীর্তির মধ্যে পরে না। বিএনপির আগুন-সন্ত্রাসের থেকে সাধারন মানুষকে বাচানোর জন্য আমরা সব সময় রাজপথে রয়েছি এবং আগামীতেও থাকবো। এদেশের সাধারণ জনগণ শেখ হাসিনা সরকারকে বার বার দেখতে চায়। জনগণ দেশের মধ্যে কোনো প্রকার মারামারি- হানাহানি ও অপ্রীতিকর ঘটনা দেখতে চাই না। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদেশের উন্নয়নের রূপকার এমনি জানান নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের চার বারের নির্বাচিত মরহুম সাংসদ নাসিম ওসমানের তনয় আজমেরী ওসমান।
বিএনপি-জামায়াতের ডাকা চতুর্থ দফা দেশ ব্যাপী ৪৮ ঘন্টা অবরোধ কর্মসুচির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনে নগরীর বিভিন্ন স্থান সড়ক ও মহাসড়ক গুলোতে সকাল থেকে সাদা পতাকা সহ গাড়ি বহর, মটর শোভাযাত্রা ও শান্তি মিছিল অনুষ্ঠিত হয় ও ভিবিন্ন স্থানে নেতাকর্মীরা অবস্থান গ্রহন করেন।
এসময় তিনি আরো জানান, বিএনপি-জামায়াতের উপর থেকে দেশের জনগণের আস্থা হারিয়ে গেছে। সাধারণ জনগনেরা ভালো করে জানেন বিএনপি-জামায়াতে কাছে ক্ষমতা গেলে দেশে আর শান্তি থাকবেনা। তাই দেশকে উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে তুলে ধরার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বার বার ক্ষমতায় রাখতে হবে তাহলেই দেশের উন্নয়ন অগ্রগতি বৃদ্ধি পাবে। তবে নারায়নগঞ্জে আমরা যতখন রয়েছি তারা কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে পারবেনা। তাদের বিরুদ্ধে আমরা সব সময় প্রস্তুত রয়েছি যাতে নারায়ণগঞ্জবাসী ভালো ভাবে থাকতে পারে সেটার জন্য কাজ করে যাচ্ছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগ নেতা ও সাবেক ১০ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ সভাপতি কাজী আমীর, মোহাম্মদ আবদুল হামিদ, মোঃ নাসির, মোঃ সুমন, মোঃ মনির হোসেন, আব্দুল হামিদ, মোঃ হোসেন, ইফতি, শাকিলসহ বিভিন্ন থানা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply