বর্তমান নিউজ.কমঃ
ইসদাইর বাসীর রাতের ঘুম হারাম করে দিয়েছে শহরে অন্যতম শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী সীমা ও তার দুই ছেলে যারা মাদক ও হত্যা মামলার আসামী । যার নিয়ন্ত্রনে রয়েছে রেললাইন এর মাদক ব্যবসা ও ২/৩ টা কিশোরগ্যাং এর গুরুপ। যারা নিয়ন্ত্রন করে সীমার যতসব অবৈধ কাজ।
নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা থানার্ধীন ইসদাইর রেললাইন এলাকায় মাদক ব্যবসা কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বিশাল এক বাহিনী। যাদের কাজ সীমার বিরুদ্ধে যদি কেউ কথা বলে তাহলে তাদের উপরে হামলা ও বিবিন্ন রকমের হয়রানী মূলক কাজ করা। যাদের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ র্যার্প১১, ডিবি পুলিশ ও ফতুল্লা থানা পুলিশের কাছে রয়েছে একাধিক মাদক ও হত্যা মামলা। তার পরে দিনের আলোতে তারা রাজার মত করে ঘুরে বেরাচ্ছে এবং মাদক এর ব্যবসা করছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ করেছে।
সীমার দুই ছেলে মামুন হত্যা কান্ডের পর থেকেই পালিয়ে বেরাচ্ছে এবং সীমা টাকার বিনিময় ঘটনা ধামাচাপা দিতে উঠে পরে লেগেছেন বলে জানা যায়। এবং ফতুল্লা বিশেষ পেশার একজনকে বেশ মোটা অংকের টাকা দিয়েছে বলেও অভিযোগ উঠে যাতে তাকে মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়। মামুন হত্যা কান্ড ধামা চাপা দিতে নিহত মামুনের বোন জামাই হোনের নামে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করছে হোসেন নাকি তার ভাই হত্যা জন্য আসামীদের কাজ থেকে ৮০ লাখ টাকা দাবী করেছেন তবে মামুন হত্যা মামলার আসামী পরিবার বিষয়টি অশিকার করে।
সীমা বেগর ও তার দুই ছেলের এর বাহিনীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসী একযোগ হয়ে আন্দোলনে নামবে বলা জানাযায় কারন সীমার কারনে ইসদাইর এলাকয় যুব সমাজ নষ্ট হচ্ছে। হাত বারালেই পাওয়া যাচ্ছে হিরোইন, ফেনসিডিল, ইয়াবা, গাজাঁ সহ নানা ধরনের মাদক।
হত্যা ও মাদক সহ যাদের বিরুদ্ধে এত মামলা তার পরে পুলিশ তাদের ধরছে না তাই এলাকাবাসী মিলে ডিসি ও এসপি বরাবর লিখিত অভিযোগ দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে । যাতে সীমা বেগম ও তার ছেলেদের আটক করে এলাকায় শান্তি ফিরে আসে। এবিষয়ে ইসদাইর এলাকার সাধারন মানুষ বলে, আমরা এখন শান্তি চাই কারন তারা মাদক বিক্রি করে কেউ কিছু বলতে পারে না।
তাদের জন্য আমাদের ছেলে ও মেয়েরা বাহিরে বের হতে ভয় পায় কারন তারা মাদক বিক্রি নিয়ে যে ভাবে হাতে চাকু ,লোহার পাইব, রট নিয়ে মারামারি করে তাতে যেকোন সময় মানুষ হত্যা করে ফেলছে এসব সন্ত্রীরা। তাই স্থানিয়রা হত্যা মামলার আসামী মাদক ব্যবসায়ী সীমা ও তার ছেলের এবং তাদের কিশোরগ্যাং এর বাহিনীর সদস্যদের গ্রেফতারে দাবী জানান ।
Leave a Reply