আনোয়ার হোসেন.বিশেষ প্রতিনিধি
ফতুল্লাহ পশ্চিম মাসদাইর প্রধান বাড়ির সাবেক মেম্বার ও অত্র এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান প্রয়াত,আবেদ আলী প্রধানের বড় ছেলে, আতাউর রহমান প্রধান। সাত ভাই বোনের মধ্যে তিনি বড়। ছোট দুই ভাই জাহাঙ্গীর প্রধান, ও সাইফুর প্রধান । সদা হাস্যউজ্জল আতাউর রহমান প্রধান।
এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়াডের দুই, দুই বারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, এবং আগে ও বর্তমানেও তিনি প্যানেল চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।
শিক্ষা অনুরাগী ও পরিবেশ বান্ধব এই জনপ্রতিনিধি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এর রাজনৈতিক একজন কর্মী । দলীয় কোন পদ, পদবি না থাকলেও নেতা, কর্মীদের কাছে খুবই প্রিয় মানুষ আতাউর প্রধান আছে তার নিজস্ব কর্মীবাহিনি এলাকায় সর্ব মহলে সাধারণ মানুষের কাছে তিনি অনেক জনপ্রিয় । কেহ বলে আতা ভাই, কেহ বলে আতা মেম্বার।
মাসদাইর এলাকার কয়েকজন মুরুব্বির সাথে কথা বলে জানাযায় অসহায় ও বিপদগ্রস্ত মানুষের জন্য আতা মেম্বারের দরজা খোলা থাকে সবসময় । রাত, দিন, যে কোন সময়, যে কোন প্রয়োজনে তাকে আমরা কাছে পাই। এলাকার যুবকদের কাছেও তিনি অনেক প্রিয় এক ব্যক্তি । ২/৩ জন যুবকের সাথে কথা বললে, তারা বলেন উনি কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় না। আতা ভাই, মাদক সেবি, মাদক ব্যবসায়ী, ছিনতাইকারী ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সবসময় কঠিন অবস্থান নেন।
আতাউর প্রধান বলেন, মাদক, সন্ত্রাস, ছিনতাই, কিশোর গ্যাং, আমার একার পক্ষে দমন করা সম্ভব না। তিনি এমনও বলেন দেশে কিশোর গ্যাং এখন মহামারীতে পরিনত হয়েছে,, প্রতিদিনই বাড়ছে কিশোর গ্যাং এর তৎপরতা । তবে দল মত নির্বিশেষে সকলের সহযোগিতা থাকলে অনেকটা নিস্ক্রিয় করা সম্ভব ।
তাই কিশোর গ্যাং, চাঁদাবাজি ও ছিনতাইকারীদের দমনে সমাজের সকলের সহযোগিতা চাই । পরিবেশ সুন্দর রাখার জন্য তিনি সবসময় এলাকার রাস্তা ঘাট,ও ড্রেন পরিশস্কার, পরিছন্ন, রাখতে চেষ্টা করেন। মহামারী করোনার সময় ও নিজের জীবন ও পরিবারের কথা না ভেবে থেকেছেন করোনার মাঠে। সেবা ও সহযোগিতা করেছেন করোনা আক্রান্ত রুগী ও অসহায় মানুষের । ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, মেসার্স বাংলাদেশ ট্টের্ডাস এর কর্ণধার, আতাউর রহমান প্রধান। তিনি এক কন্যা সন্তানের বাবা । সমাজের মানুষের কাছে যেমন তিনি একজন বিশ্বস্ত ও গর্বিত জনপ্রতিনিধি, তেমনি সন্তানের কাছেও তিনি একজন আর্দশ বাবা। সদাহাস্যজ্বল ও জনদরদি আতাউর ভাই, সকলের কাছে এই দোয়াই চেয়েছেন, উনি যেন মৃত্যুর আগ পয্ন্ত মানুষের সেবা করতে পারেন।
Leave a Reply