বর্তমান নিউজ.কমঃ
নারায়ণগঞ্জ শহরের কালিরবাজার পুরান কোট এলাকায় একটি ছোট ভ্যানগাড়ি করে ছোট বাচ্চাদের খেলনা মেয়েদের চুরি ফিতা ও মোবাইল ফোনের বিভিন্ন জিনিস বিক্রি করতো চাঁদাবাজ সোহেল।
সোহেল পুরান কোট এলাকায় অনেক আগে থেকে দোকান চালায় দেখে সে এই সড়কে ফুটপাতে অন্য লোকদের কাছে দোকান এর সাইজ অনুসারে যেমন দুইহাত – তিনহাত হলে ৩০/৪০ হাজার করে টাকায় ফুটপাতের জায়গা বিক্রি করে ও দোকান থেকে প্রতিদিন (৩০-১০০) চাঁদা আদায় করে।
ফুটপাতের দোকান থেকে চাঁদাবাজি করে সোহেল মাসদাইর বেগম রোকেয়া খন্দকার পৌর উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ৩ তলা ভবন নিমান করে ও স্কুলের সামনে আরো দুইটা বড় বড় দোকান পরিচালনা করছে এবং বন্দরে একটি জায়গা ক্রয় করেন ও নয়ামাটি এলাকায় একটি হেসিয়ারি কারখানা দিয়েছে বলে জানা যায়।
চাঁদাবাজ সোহেল এর বাবাও শহরে বলাকাপাম্প এর সামনে থেকে গলাচিপার মোড় প্রযন্ত প্রতিদোকান থেকে চাঁদা আদায় করতো। বাবা ও ছেলে মিলে চাঁদাবাজি করে আজ কোটি প্রতি বনে গেছে।
শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে ফুটপাত দখল করে বসেছে কয়েক হাজার অবৈধ দোকান যা পুলিশ তাদের বিরদ্ধে র্রা্য শহরের বঙ্গবন্ধু সড়ক যাতে পরিষ্কার পরি”ছন্ন থাকে নারায়ণগঞ্জবাসী যাতে ফুটপাত দিয়ে চলাফেরা করতে পারে। কিন্তু অপর দিকে শহরের কালি বাজার এলাকায় রাস্তা দখল করে গড়ে উঠেছে ৩’শ বেশি দোকানপাট যা শহরবাসীর গলার কাঁটা হিসেবে পরিচিত।
কালি বাজার,ফ্রেন্ডস মার্কেট, ডাকবাংলো, র্যাব অফিসের কার্যালয়, শিল্পকলা একাডেমী, পুরান কোড সংলগ্ন অগ্রণী ব্যাংক, সহ নানা গুরত্বপূর্ণ ভবন এখানে অবস্থিত রাস্তার উপরে যেসকল দোকানপাটের জন্য সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তির শিকার হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ শহর আওয়ামীলীগএর বড় বড় নেতাদের সাথে সোহেল ছবি তুলে সাধারন মানুষকে ভয় দেখান আর ফুতপাট এর দোকান দার থেকে চাঁদা আদায় করেন। যেমন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামীলীগ এর যুগ্নসাধারন সম্পাদক শাহ্ নিজাম ও মহানগর সে”ছাসেবক লীগ এর সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ জুয়েল হোসেন সহ ভিবিন্ন নেতাদের সাথে ছবিই হলো মূল হাতিয়ার সোহেল এর।
ফুটপাতের চাঁদাবাজির ভাগনেন নারায়ণগঞ্জ শহরের সাবেক কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা, আওয়ামীলীগ নেতা, সদর থানা, চাষাড়া ফাঁড়ির পুলিশ, কথিত সাংবাদিক, নাসিক কর্মচারী গোবিন্দসহ আরো অনেকে।
এবিষয়ে নারায়ণগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা আনিচুর রহমান মোল্লা বলেন, আমরা আমাদের সময় হলে আমরা এ খানে অভিযান পরিচালনা করবো বলে ফোনটি তিনি কেটে দেন।
Leave a Reply