বর্তমান নিউজ ডটকমঃ
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় হত্যা, পুলিশকে ছুরিকাঘাত করে হত্যার চেস্টার সহ একাধিক আসামী ইটখোলার শ্রমিকদের হাতে গণধোলাইয়ের শিকার হয়ে আহত আলমগীর মারা গেছে।
মঙ্গলবার (২২ মার্চ) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত আলমগীর ফতুল্লার লক্ষীনগর এলাকার হযরত আলীর ছেলে। নিহতের বিরুদ্ধে হত্যা,পুলিশকে ছুরিকাঘাত সহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড সদস্য ফারুক মেম্বারের সঙ্গে আলমগীরের পূর্ব বিরোধ ছিলো। সেই বিরোধের জের ধরে সোমবার সকালে রাজাপুর এলাকায় হাজী আব্দুল আলীর মালিকানাধীন ঈশা ব্রিকফিল্ডের কাছে একটি মুদি দোকানে আলমগীর ও ফারুক মেম্বারের মধ্যে তর্ক হয়। এক পর্যায়ে ফারুক মেম্বারের মাথায় কয়েকটি ছুরিকাঘাত করে আলমগীর।
এসময় দূর থেকে দেখে ফারুক মেম্বারের মালিকানাধীন মারুফা ব্রিকফিল্ড থেকে শ্রমিকরা এগিয়ে এসে আলমগীর হোসেনকে গণধোলাই দেয়। তখন আলমগীরের লোকজনও খবর পেয়ে এগিয়ে এসে সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ার চেষ্টা করলে তাৎক্ষনিক পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন। এরপর ফারুক মেম্বার ও আলমগীর হোসেনকে দ্রুত হাসপাতালে প্রেরন করেন।
এবিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ওসি রকিবুজ্জামান জানান, এখনো কোন পক্ষ থেকে থানায় লিখিত অভিযোগ করেনি। তবে পুলিশের কয়েকটি টিম এবিষয়ে তদন্তে নেমেছেন
Leave a Reply